র্যাবের হাতে গ্রেফতার হওয়া যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন চৌধুরী বলেন, ক্যাসিনো চালিয়ে সম্রাট যে অর্থ পেত তা দলের পেছনেই খরচ করতো। মহাখালীর এই বাসায় গত দুই বছরের মধ্যে সে আসেনি। এছাড়া ক্যাসিনোর অর্থ পরিবারকেও দিত না সম্রাট।
সম্রাটের দ্বিতীয় স্ত্রী বলেন, আমাদের দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে এই অভিযানের জন্য ব্যক্তিগতভাবে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাবো। তিনি যদি আরও আগে উদ্যোগ নিতো তাহলে আরও ভালো হতো।
রবিবার দুপুরে সম্রাটের মহাখালীর বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। সেখানেই গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
শারমিন বলেন, সম্রাট শুরু থেকেই ‘সম্রাট’। ও শুধু নামে সম্রাট- এমন না, কাজেও সম্রাট। আর যে সহ-সভাপতি বা অন্য কেউ আছে, ওদের মতো না ও। আগে থেকেই ও চলাফেরা খুব ভালো ভালোভাবে করতো।
এর আগে, ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের ধারাবাহিকতায় রবিবার ভোর ৫টায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কুঞ্জশ্রীপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকে গ্রেফতার করে র্যাব-১ এর একটি বিশেষ দল। একই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী এনামুল হক আরমানকেও।