রোহিঙ্গারা যাতে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিতে না পারে, সে বিষয়ে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোয়েন্দা নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। তারা যাতে বাংলাদেশের পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে না পারে, সে জন্য জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের তথ্যভান্ডার ব্যবহার করা হবে।
প্রসঙ্গত, কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে ৩৪টি আশ্রয়শিবিরে এখন প্রায় সাড়ে ১১ লাখ রোহিঙ্গার বসবাস। মিয়ানমারের রাখাইন থেকে ১৯৯১ সালে আসা রোহিঙ্গাদের জন্য চারটি শিবির ছিল। এরপর ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রোহিঙ্গা ঢলের পর টেকনাফে আরও ৬টি এবং উখিয়ায় ২৪টি আশ্রয়শিবির হয়।