মঙ্গলবার (১৩ অগাস্ট) সকাল থেকে ফের বিমান পরিষেবাশুরুর পরপরই বিমানবন্দরের গেটে জমা হয় শতাধিক বিক্ষোভকারী। এদিন সকাল থেকে বিমানের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীরা একে একে দেরি হওয়া বিমানে ওঠেন। যার জেরে বিমানবন্দরে তুমুল যাত্রী বিক্ষোভ দেখা দেয়। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় মঙ্গলবার হংকং বিমানবন্দরের তরফে যাত্রীদের জানানো হয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ দ্রুত বিমানের নতুন পরিবর্তিত সময় ঘোষণা করবে। যার পরই বিমানবন্দরে উপস্থিত যাত্রীরা আশন্ত হন বলে স্থানীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর।
কিন্তু মঙ্গলবার সকালে অ্যারাইভাল এরিয়া দখল করে নেয় তারা। আর এরপরেই আন্তর্জাতিক সব বিমান বাতিল করে দেওয়া হয়। হংকং বিমানবন্দরে ইতোমধ্যে বাতিল হয়েছে প্রায় ৩১০টি বিমান। পাশাপাশি বিমানবন্দরে আসার সব রাস্তাও বন্ধ করে দেয় বিক্ষোভকারীরা। গত দুদিন ধরে বিক্ষোভকারী পুলিশ সংঘর্ষ চলেছে হংকং জুড়ে। ঘটনায় ৪৫ জন বিক্ষোভকারী আহতও হয়েছে বলে খবর। এক মহিলার মুখে আঘাত লাগার ছবিও ভাইরাল হয়েছে। যদিও পুলিশকে সমর্থন করেছে চিনা সরকার। এই বিক্ষোভকে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে তুলনা করেছে।