হঠাৎ ‘ক্যাসিনো-ঝড়ে’ লণ্ডভণ্ড অনেকের সাজানো ঘর। তবে এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন অনেকে। বিশেষ করে ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত ‘টপ টেনের’ টিকিটি স্পর্শ করা যায়নি। ‘ক্যাসিনো-গুরু’ ও যুবলীগ দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট এবং তার ঘনিষ্ঠদের এখনও গ্রেফতার করতে পারেনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যদিও দীর্ঘদিন ধরে তারাই রাজধানীর ক্লাবপাড়ায় ক্যাসিনো ব্যবসা চালিয়ে কোটি কোটি টাকার বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন।
পুলিশের কিছু সদস্যের যোগসাজশে ক্যাসিনো কারবার নির্বিঘ্নে চালিয়ে আসছিল ‘টপ টেন’। তবে যুবলীগ দক্ষিণের বহিস্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, ‘ঠিকাদার মোগল’ জি কে শামীম ও মোহামেডান ক্লাবের সভাপতি লোকমান হোসেন ভূঁইয়াসহ বেশ কয়েকজন গ্রেফতারের পর এই ১০ রাঘববোয়াল গা-ঢাকা দিয়েছেন। বন্ধ রয়েছে তাদের মোবাইল নম্বর। যদিও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ পর্যায় থেকে বলা হচ্ছে, সম্রাটসহ কয়েকজন তাদের নজরদারির মধ্যে রয়েছেন। ‘সবুজ সংকেত’ পেলেই তাদের গ্রেফতার করা হবে।