করোনাভাইরাসের বিষাক্ত ছোবলে ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত হয়েছে ৯৯ লাখ ৪ হাজার ৯৬৩ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৬৬ জনের। এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিষেধক না আবিষ্কার হওয়ায় বিশ্বজুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে এই ভাইরাস।
বিজ্ঞানীরা এর ভ্যাকসিন আবিষ্কারে ব্যাপক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে এর কার্যকরী ভ্যাকসিন আবিষ্কার নিয়ে এখনও অনিশ্চিয়তার কথা শোনাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কবে নাগাদ করোনার কার্যকরী ভ্যাকসিন তৈরি সম্ভব হবে, তা নিশ্চিত নন বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান। আর ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেও এতে আরও বছরখানেক লেগে যেতে পারে বলে জানানো হয়।
ইউরোপীয় পার্লানেন্টের স্বাস্থ্য কমিটির সদস্যদের সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে এ কথা বলেন টেড্রস আধানম গেব্রেইসাস। তিনি বলেন, এরকম কোনও ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলে এটা জনগণের সম্পদ হিসেবে সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
ইউরোপীয় পার্লানেন্টের স্বাস্থ্য কমিটির সদস্যদের সঙ্গে এক ভিডিও কনফারেন্সে এ কথা বলেন টেড্রস আধানম গেব্রেইসাস। তিনি বলেন, এরকম কোনও টিকা আবিষ্কার হলে এটা জনগণের সম্পদ হিসেবে সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
তিনি বলেন, ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবেই, নিশ্চিত করে তা বলা কঠিন। করোনাভাইরাসের কখোনোই কোনও ভ্যাকসিন ছিল না। ফলে এরকম যদি কিছু আবিষ্কার করা যায়, আমি আশা করছি, তবে তা হবে প্রথম।
করোনাভাইরাসের পরীক্ষা, ভ্যাকসিন এবং চিকিৎসার জন্য প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান। তথ্যসূত্র: ডেইলি মেইল