ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় সুগন্ধা নদী থেকে রাসেদুল ইসলাম (৩২) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাণ-আরএফএল কোম্পানির বরিশাল ডিপোতে স্টোরকিপার পদে চাকরি করতেন ওই যুবক।
রোববার (৩১ জানুয়ারি) রাতে সুগন্ধা নদীর বারইকরণ এলাকা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। এদিকে, স্বজনদের অভিযোগ রাসেদুলকে হত্যা করা হয়েছে।
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ জানুয়ারি বরিশাল থেকে রাসেদুল নিখোঁজ হন। সাত দিন পর রোববার ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার বারইকরণ এলাকায় সুগন্ধা নদীর তীরে তার লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। পরে পুলিশ রাত ১০টার দিকে নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত রাসেদুলের পকেটে থাকা মোবাইল ফোনের সিম চালু করে পরিচয় পাওয়া যায়। সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপরে নিহতের বড় ভাই ফটিক হাওলাদার ঝালকাঠি এসে মরদেহ শনাক্ত করেন। রাশেদুলকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দেয়া হয়েছে বলে দাবি নিহতের বড় ভাইয়ের।
এ ব্যপারে অজ্ঞাতদের আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হবে বলেও জানান নিহতের ভাই ফটিক হাওলাদাল। নিহত রাসেদুলের গ্রামের বাড়ি নরসিংদী জেলার শ্রীপুর উপজেলার সায়দাবাক গ্রামে।